তামাক বিরোধী নারী জোট (তাবিনাজ) || Saturday 11 April 2020
করোনা ভাইরাস সংক্রমণের এই দুঃসময়ে দেশের জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ানোর জন্যে দায়ী সকল প্রকার ধোঁয়া (সিগারেট, বিড়ি) এবং ধোঁয়াবিহীন তামাক (জর্দা, সাদাপাতা ও গুল) পণ্য অবিলম্বে বিক্রয় বন্ধের নির্দেশনা দেয়া হোক বলে দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশের খ্যাতিমান নারী ব্যাক্তিত্ব।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে ৮৯ জন নারী, যাদের মধ্যে রয়েছেন অভিনেত্রী, সঙ্গীতশিল্পী, গবেষক, চিকিৎসক, উন্নয়নকর্মী, আইনজীবি, শ্রমিক নেত্রী, লেখিকা সহ তামাক বিরোধী নারী জোটের জেলা পর্যায়ের সদস্যরা গত ৮ এপ্রিল ২০২০ এক বিবৃতি দিয়েছেন। তাঁরা দাবি করেছেন তামাক পণ্য কোন নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য নয়, অথচ করোনা ভাইরাসের জন্যে বাড়তি ঝুঁকি সৃষ্টি করে। তাই অবিলম্বে যেন এর বিক্রয় বন্ধের উদ্যোগ নেয়া হয়।
আমরা তামাক বিরোধী নারী জোট (তাবিনাজ) এর সদস্যরা দীর্ঘদিন তামাক সেবনের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে কাজ করছি। বর্তমানে করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর যে সংক্রমণ দেশে ঘটছে তা নিয়ে খুব উদ্বিগ্ন। আমরা জানি করোনা ভাইরাসের অন্যতম প্রধান আক্রমণের ক্ষেত্র হচ্ছে ফুসফুস; শ্বাসকষ্টের কারণেই আক্রান্তরা মৃত্যুবরণ করছেন। অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে কোভিড-১৯ এর কোন চিকিৎসা এখনো নাই। শ্বাসকষ্ট লাঘবের জন্যে ভেন্টিলেটর দেয়া প্রয়োজন অথচ আমাদের হাসপাতালগুলোতে এতো ভেন্টিলেটর নেই। শুধু আমাদের দেশেই নয়, পৃথিবীর ধনি দেশগুলোও এই বিষয়ে হিমসিম খাচ্ছে। কাজেই কোভিড-১৯ মোকাবেলার একমাত্র পথ হচ্ছে এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা। নিজের শরীর সুস্থ রাখা, এবং বিশেষ করে ফুসফুস ও শ্বাসযন্ত্রের ক্ষতি হয় এমন কোন কিছু সেবন করা থেকে বিরত থাকা।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বলছে,যারা ধূমপান ও তামাক সেবন করেন তাদের কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। কারণ, সিগারেট খাবার সময় হাতের আঙুলগুলো ঠোঁটের সংস্পর্শে আসে এবং এর ফলে হাতে (বা সিগারেটের গায়ে) লেগে থাকা ভাইরাস মুখে চলে যাবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আরও বলছে ধূমপান ফুসফুস ও দেহের অঙ্গ –প্রতঙ্গের ক্ষতি করে এবং কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হবার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
আমরা জানি ধূমপান (বিড়ি-সিগারেট) এবং ধোঁয়াবিহীন অন্যান্য তামাক পণ্য সেবন যেমন জর্দা, গুল ও সাদাপাতা ফুসফুস এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দেয় এবং প্রদাহ সৃষ্টি করে। ভ্যাপিং বা ই-সিগারেটের বিষয়ে এ ধরনের উল্লেখযোগ্য গবেষণা না থাকলেও এর প্রভাবও সিগারেটের মতোই বলে ধারণা করা হয়।
আমরা চিন্তিত যে বাংলাদেশে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন কার্যকর থাকলেও এখনো ৩৬.২% প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ ধূমপান করেন। নারীদের মধ্যে ধূমপানের সংখ্যা মাত্র ০.৮%। চীন এবং ইতালীর কোভিড-১৯ আক্রান্ত হওয়া এবং মৃত্যুবরণ করার সংখ্যার মধ্যে পুরুষ বেশি। চীনে গবেষণায় দেখা গেছে যে কোভিড-১৯ মৃতদের ৭০ শতাংশই পুরুষ। এর পেছনে ধূমপানকেই একটি বড় কারণ মনে করা হচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশে প্রাপ্ত বয়স্ক নারীদের ২৪.৮% ধোঁয়াবিহীন (জর্দা-সাদাপাতা-গুল) সেবন করেন। পুরুষদের মধ্যেও ১৬.২% ধোঁয়াবিহীন তামাক দ্রব্য সেবন করেন।
দীর্ঘদিন ধরে যারা সিগারেট, বিড়ি, জর্দা, গুল ও সাদাপাতা সেবন কারীদের ফুসফুসে দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা (ক্রনিক) তৈরি হয়। এ কারণেই নভেল করোনাভাইরাস সৃষ্ট কভিড-১৯ রোগটি এ ধরনের তামাক পণ্য সেবনকারীর জন্য মারাত্মক জটিলতা তৈরি করতে পারে। বাংলাদেশে ইতিমধ্যে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকে, মারাও যাচ্ছেন। সরকার অঘোষিত লকডাউন করে সকলকে ঘরে থাকার নির্দেশ দিচ্ছেন, হাত ধোয়া, মাস্ক পরা, জনসমাগম এড়িয়ে চলার মতো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন। যা প্রশংসার দাবিদার। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য (চাল-ডাল-কাঁচাবাজার-ওষুধ ইত্যাদি) ছাড়া সকল দোকান পাট বন্ধ রাখা হয়েছে।
এই কথা সকলেই বোঝে তামাক পণ্য (সিগারেট, বিড়ি, জর্দা, গুল ও সাদাপাতা) কোন নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য নয়। এ সব মানুষ শুধু নেশার কারণেই ব্যবহার করে। অথচ এগুলো এই লকডাউন অবস্থায়ও চায়ের দোকান ও মুদির দোকানে অবাধে বিক্রি হচ্ছে। রিক্সা ওয়ালারা আয় নেই বলে খেতে পারছে না, অথচ সহজলভ্য এবং সস্তা বলে সিগারেট-বিড়ি-জর্দা-সাদাপাতা ইত্যাদি খাচ্ছে। তাই তামাক বিরোধী নারী জোরেট ( তাবিনাজ) পক্ষ থেকে এ সকল পণ্য বিক্রি বন্ধের এবং দোকান থেকে অবিলম্বে সরিয়ে ফেলার দাবি জানাচ্ছি। একই সাথে আসন্ন বাজেটে সকল তামাকের মূল্য বৃদ্ধি ও সুনির্দিষ্ট কর আরোপ করে জনগণকে এই ক্ষতিকর দ্রব্য ব্যবহার থেকে বিরত রাখার ব্যবস্থা গ্রহণের জন্যে সরকারের কাছে আহবান জানাচ্ছি। করোনা ভাইরাসের এই প্রকোপ দীর্ঘ মেয়াদে চলবে। তাই আমাদের দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করে কাজ করতে হবে।
আমরা নিম্ন স্বাক্ষরকারীরা জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ানোর জন্যে দায়ি ধোঁয়াযুক্ত তামাক পণ্য (সিগারেট, বিড়ি) এবং ধোঁয়াবিহীন তামাক পণ্য (জর্দা, সাদাপাতা ও গুল) অবিলম্বে বিক্রয় বন্ধের নির্দেশনা দেবার জন্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুরোধ করছি। করোনা মোকাবেলার জন্যে এই উদ্যোগ খুব জরুরি।
স্বাক্ষরকারীগণ:
১. দিলারা জামান, নাট্যকর্মী, ঢাকা
২. কল্যাণী ঘোষ, কন্ঠশিল্পী, ঢাকা
৩. অরুনা বিশ্বাস, অভিনেত্রী, ঢাকা
৪. তাসমিয়াহ্ আফরিন মৌ, চিত্র পরিচালক, ঢাকা
৫. অধ্যাপক ডা.সামিনা চৌধুরী, স্ত্রী রোগ ও ধাত্রীবিদ্যা বিশেষজ্ঞ, ঢাকা
৬. নাজমি সাবিনা, ডেভেলপমেন্ট ইকোনমিস্ট, স্বাস্থ্য গবেষক, ঢাকা
৭. খালেদা খাতুন, পুষ্টিবিদ, বারডেম হাসপাতাল, ঢাকা
৮. আখতারুন নাহার আলো, চিফ নিউট্রিশন অফিসার ও হেড অব ডিপার্টমেন্ট, বারডেম হাসপাতাল, ঢাকা
৯. ডা.পারভীন বেগম, বারডেম হাসপাতাল, ঢাকা
১০. হালিমা আখতার, মিডওয়াইফ, ঢাকা নাসিং কলেজ
১১. ফরিদা আখতার, আহবায়ক, তাবিনাজ
১২. রীতা ভৌমিক, সাংবাদিক, যুগান্তর
১৩. জাকিয়া আহমেদ, সাংবাদিক, সারা বাংলা
১৪. সুলতানা বেগম, শ্রমিক নেত্রী
১৫. এড.সুমাইয়া ইসলাম, আইনজীবি, ঢাকা
১৬. সাদিয়া আরমান, আইনজীবি, ঢাকা
১৭. রোকেয়া ইসলাম, লেখিকা, ঢাকা
১৮. মিতালী হোসেন, লেখিকা, ঢাকা
১৯. সীমা দাস সীমু, পরিচালক, উবিনীগ
২০. ফারহানা জামান লিজা, প্রকল্প কর্মকর্তা ও গবেষণা সহকারী, টিসিআরসি, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
২১. শাগুফ্তা সুলতানা, প্রকল্প পরিচালক, এইড ফাউন্ডেশন
২২. নাসিম বানু শ্যামলী, র্টীম লিডার, স্মেক ফ্রি প্রোজেক্ট, ইপসা
২৩. সাইদা আখতার, সমন্বক, তাবিনাজ
২৪. হুসনেআরা জলি, প্রোগ্রাম ফর উইমেনডেভেলপমেন্ট, সিরাজগঞ্জ
২৫. আয়শা আক্তার, সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট সার্ভিস, জয়পুরহাট
২৬. আফসানা খাতুন, সমতা নারী উন্নয়ন সংস্থা,চাঁপাইনবাবগঞ্জ
২৭. মাহমুদা পারুল, প্রয়াস মহিলা সংস্থা, গাইবান্ধা
২৮. রহিমা চৌধুরী, মুন্সিরহাট মহিলা প্রঃ কর্মী বহুঃ সঃ সঃ লিঃ, ঠাকুরগাঁও
২৯. আলো দাস, আশ্রয় সমাজ কল্যাণ সংস্থা, নওগাঁ
৩০. নাসরিন পারভীন, শুচিতা সমাজ উন্নয়ন সংস্থা, পাবনা
৩১. বিউটি আক্তার, নিডা সোসাইটি, নাটোর
৩২. সাইদা ইয়াসমীন, এসোসিয়েশন ফর অল্টারনেটিভ ডেঃ, কুড়িগ্রাম
৩৩. আকতারুন নাহার সাকী, পরস্পর, পঞ্চগড়
৩৪. নূর-এ- জান্নাত, স্বেচ্ছাসেবী বহুমুখী মহিলা সমাজ কঃ সঃ, রাজশাহী
৩৫. জিনাত রহমান, আরডিসিএ, দিনাজপুর
৩৬. রোকেয়া খাতুন, মাহিগজ্ঞ চকবাজার মহিলা কল্যাণ সমিতি, রংপুর
৩৭. ফিরোজা বেগম, পারিবারিক মহিলা উন্নয়ন সংস্থা (ফিডা), লালমনিরহাট
৩৮. আফরোজা বানু, আশার আলো ফাউন্ডেশন, নড়াইল
৩৯. ফজিলাতুন্নেছা ফৌজিয়া, ভেনচার ফাউন্ডেশন, বগুড়া
৪০. মো: আরিফুর ইসলাম, মহিলা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, ফরিদপুর
৪১. হোসনে আরা বেগম, রুপালী মহিলা উন্নয়ন সংস্থা, নেত্রকোনা
৪২. আয়েশা আখতার, চেতনা মহিলা সংস্থা, নরসিংদী
৪৩. রোকেয়া বেগম, গবেষক, তাবিনাজ
৪৪. ফাতেমা বেগম, সৌহার্দ নারী কল্যাণ ফাউনন্ডেশন, মাদারীপুর
৪৫. নাসিমা খাতুন, নারী বিকাশ কেন্দ্র, শরিয়তপুর
৪৬. নিভা সরকার, সোসিও ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি, মানিকগঞ্জ
৪৭. রহিমা আখতার লিজা, নারী কল্যাণ সংস্থা, নারায়নগঞ্জ
৪৮. শারমিন কবির বীনা, ঝুমকা মহিলা সমিতি, জামালপুর
৪৯. মুসলিমা আক্তার মর্জিনা, প্রদীপ মহিলা উন্নয়ন সংস্থা, ময়মনসিংহ
৫০. মঞ্জুরাণী প্রামাণিক, স্মরণী মানব উন্নয়ন সংস্থা, টাঙ্গাইল
৫১. কাওসার পারভীন, বরিশাল মহিলা কল্যাণ সংস্থা, বরিশাল
৫২. আফরোজা আকবর, আদর্শ মহিলা সংস্থা, পটুয়াখালী
৫৩. সাজেদা সাজু, রুরাল ডেঃ এসোসিয়েশন, বরগুনা
৫৪. বিলকিস জাহান মুনমুন, আঙ্গিনা মহিলা সমিতি, ভোলা
৫৫. মনোয়ারা বেগম, কৃষ্ণকাঠি মহিলা উন্নয়ন সমিতি, ঝালকাটি
৫৬. জুলেখা ইসলাম, পিপলস ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন, পিরোজপুর
৫৭. রাবেয়া বেগম, নাইস ফাউন্ডেশন, খুলনা
৫৮. মো: রাশেদুজ্জামান, সহকারী গবেষক, তাবিনাজ
৫৯. মৌসুমী ফারজানা, উদয়ন বাংলাদেশ, বাগেরহাট
৬০. মরিয়ম মান্নান, চুপড়িয়া মহিলা সংস্থা, সাতক্ষীরা
৬১. শরিফা খাতুন, ওয়েল ফেয়ার এস্টেট (উই), ঝিনাইদহ
৬২. সালমা সুলতানা, নিকুশিমাজ সমাজ কল্যাণ প্রতিষ্ঠান, কুষ্টিয়া
৬৩. রেবেকা পারভীন, জননী মহিলা উন্নয়ন সংস্থা, যশোর
৬৪. লায়লা কানিজ, রুরাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার, মাগুড়া
৬৫. সাদেকা বেগম, অনির্বান মহিলা কল্যাণ সমিতি, মেহেরপুর
৬৬. হেলেনা বেগম, টিলাপাড়া পরিবার উন্নয়ন সংস্থা, সিলেট
৬৭. প্রভারানী বাড়াইক, ইনষ্টি: ফর সোস্যাল এডভান্সমেন্ট, মৌলভীবাজার
৬৮. শাহানা বেগম, কর্মনীড় সামাজিক মহিলা উন্নয়ন সংস্থা, কক্সবাজার
৬৯. ফরিদা ইয়াসমিন, শাহপুর দু:স্থ মহিলা উন্নয়ন সংস্থা, ফেনী
৭০. ইয়াসমিন জাহান, এসোসিয়েশন ফর রুরাল ডেঃ (এআরডি), ব্রাক্ষণবাড়িয়া
৭১. মোছাঃ নীলিমা আকতার, হিলটপ, বান্দরবান
৭২. হাসিনা চৌধুরী, অনন্যা বহুমূখী কল্যাণ সংস্থা, নোয়াখালী
৭৩. সায়েরা বেগম, সবুজের যাত্রা, চট্টগ্রাম
৭৪. পারভীন হাসান, হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট অগার্নাইজেশন, কুমিল্লা
৭৫. নাইউ প্রারু মারমা মেরি, ইউম্যার এডুকেশন ফর এডভান্সমেন্ট এন্ড পাওয়ার মেন, রাঙ্গামাটি
৭৬. সালেহা চৌধুরী, জগদীশপুর মহিলা উন্নয়ন সংস্থা, হবিগঞ্জ
৭৭. শাহীন সুলতানা (মিলী),আকাংক্ষা মহিলা উন্নয়ন সমিতি, চুয়াডাঙ্গা
৭৮. নাহিদ সুলতানা, বাদুয়ারচর শতদল সঃ কঃ সং, গাজীপুর
৭৯. মাহমুদা খাতুন, শতাব্দী সমাজ কল্যাণ সংস্থা, ঢাকা
৮০. পলি রহমান, প্রত্যাশা শিশু ও নারী উন্নয়ন সংস্থা, নড়াইল
৮১. হোসনে আরা, চিত্রা নারী ও শিশু উন্নয়ন সংস্থা
৮২. রোকেয়া বেগম, নারী পূর্নবাসন কেন্দ্র, নড়াইল
৮৩. জোৎস্না বেগম, জননী মহিলা কল্যাণ সমিতি, চাঁদপুর
৮৪. সৈয়দা অনন্যা রহমান, প্রজেক্ট ম্যানেজার, ডাব্ল্উি বিবি ট্রাস্ট
৮৫. শারমিন শুবরিনা, প্রোগ্রাম পরিচালক, এসোসিয়েশন ফর কম্যুনিটি ডেবেলপমেন্ট (এসিডি)
৮৬. গাউস পিয়ারী, পরিচালক, ডাব্লিউবিবিট্রাস্ট
৮৭. শারমিন আক্তার রিমি, প্রোগ্রাম অফিসার, ডাব্ল্উিবিবিট্রাস্ট
৮৮. শারমিন রহমান, প্রোগ্রাম অফিসার, ঢাকা আহসানিয়া মিশন
৮৯. লাইনুন নাহার, প্রোগ্রাম অফিসার, এন্টি টোবাকো প্রোগাম, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল
অনুলিপি:
১. রীনা পারভীন
অতিরিক্ত সচিব (জনস্বাস্থ্য ও বিশ্বস্বাস্থ্য অনুবিভাগ)
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের
২. মোঃ খায়রুল আলম শেখ
যুগ্মসচিব (জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল)
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের