Tag: তামাক সেবন

ক্ষতিকর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণের সরকারি উদ্যোগে স্বার্থের সংঘাত বাঞ্ছনীয় নয়
তামাক

ক্ষতিকর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণের সরকারি উদ্যোগে স্বার্থের সংঘাত বাঞ্ছনীয় নয়

ফরিদা আখতার || Sunday 20 October 2019 তামাক এমন একটি পণ্য, যার ব্যবহারে ক্ষতি ছাড়া কোনো উপকার হয় না। তবু এ পণ্য বাজারে আছে এবং রমরমা ব্যবসা করছে। অর্থাৎ মানুষ পয়সা খরচ করে কিনছে। যারা ব্যবহার করে এবং যারা করে না, সবাই জানে এর ক্ষতির কথা। যখন একজন রিকশাওয়ালাকে দেখি সিগারেটে টান দিয়ে রিকশা চালাতে, কিংবা যখন দেখি একজন মহিলা ইট ভাঙার কাজ করছেন আর মুখ লাল করে জর্দা দিয়ে পান খাচ্ছেন, তখন খুব দুঃখ হয়। এসব পণ্য খুচরা কেনার জন্য খুব সস্তা, তাই খাদ্যের পরিবর্তে কয়েকবার তামাক পণ্য সেবন করে ফেলছেন। বাংলাদেশ বিশ্বে উচ্চ তামাক সেবনকারী দেশ, এখানে তামাক পণ্য খুব সস্তা বলেও ‘খ্যাতি’ আছে। বছরে ১ লাখ ৬২ হাজার মৃত্যু ঠেকাতে তামাক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের জন্য আইন আছে। আন্তর্জাতিক আইন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল, ২০০৩ (এফসিটিসি) অনুযায়ী আইন করে এর ব্যবহারের ...
তামাক উৎপাদন ও সেবন নিয়ন্ত্রণে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে
তামাক

তামাক উৎপাদন ও সেবন নিয়ন্ত্রণে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে

ফরিদা আখতার || Monday 07 November 2016 তামাক সেবন ও উৎপাদন যা-ই করুন না কেন তা স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও চারপাশে যারা আছেন, তাদের সবারই ক্ষতি করে। যে শিশু জন্ম নেয়নি, মায়ের পেটে রয়েছে, তার জন্যও তামাক সেবনকারী ক্ষতির কারণ হতে পারে। বড়ই নিষ্ঠুর ও হত্যাকারী এই পণ্য। নেশা জাগানো তামাকের কোনো ভালো গুণ খুঁজে পাওয়া যাবে না। এবং নেশা জাগানো যে কী ক্ষতি বয়ে আনতে পারে, তা একমাত্র ভুক্তভোগী ও তার পরিবার জানে। এর ক্ষতি নিয়ে বিতর্ক নেই, কিন্তু আফসোস হয় তামাকের নানা পণ্য, নানা ব্র্যান্ডের সিগারেট, বিড়ি, জর্দাগুলোর রমরমা ব্যবসা চলছে। কোম্পানিগুলো নানা কৌশলে এ ক্ষতিকর পণ্যের প্রতি ক্রেতাকে আকৃষ্ট করে তাদের বেঁধে ফেলেছে। তামাকজাত দ্রব্যের উৎপাদন ও ব্যবহার জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষতির কারণ হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে বেশ আগেই। স্বাস্থ্যের ক্ষতির বিষয়...
তামাক ব্যবহার ও উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ জরুরী
তামাক

তামাক ব্যবহার ও উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ জরুরী

ফরিদা আখতার || Monday 20 October 2014 তামাক খুব বাজে জিনিষ যা উৎপাদন থেকে ব্যবহার সকল পর্যায়ে মানুষের ক্ষতি করে। যারা নিয়মিত ধুমপান করে তাদের শরীরে যে সব রোগ বাঁধে এমন কি অকাল মৃত্যু হয়, সে ব্যাপারে আমরা অনেকেই মর্মাহত হই, পরিবার ক্ষতিগ্রস্থ হয়। কেউ বাঁচতে পারে না। যে ধুমপান করে সে তো নিজেও মরে অন্যকেও মেরে যায়। তার আশে পাশে যারা থাকে তারাও ধোঁয়ায় আক্রান্ত হয়ে সমানভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়, কিন্তু কেউ বুঝতে পারে না, কারণ সে তো ধুমপায়ী নয়। এই ক্ষতিগ্রস্থদের মধ্যে রয়েছে বেশীর ভাগ নারী ও শিশু। স্বামী, ভাই, বাবার ধোঁয়ায় তাদের মৃত্যু ঘটতে পারে, কিংবা হতে পারেন রোগগ্রস্থ। এসব জানা কথা। দেশে ধুমপানের বিরুদ্ধে আইন রয়েছে, শাস্তি ও জরিমানার বিধান রয়েছে। কিন্তু তাও থামছে না, কারণ যারা এই মরণ পণ্য উৎপাদন ও বিক্রি করে বিপুল অংকের মুনাফা গুনছে তাদের তৎপরতা থামছে না। তারা তরুনদের পিছে ...