Tag: ডিম

মোরগ- মুরগীও পরিবারের সদস্য
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

মোরগ- মুরগীও পরিবারের সদস্য

ড. এম. এ. সোবহান || Wednesday 11 May 2016 স্মরণনাতীত কাল থেকে গ্রাম বাংলায় ঘরের পিছনে মোরগ- মুরগী লালন পালন চলে আসছে। এখনও প্রায় ৭০% পরিবার মোরগ- মুরগী লালন পালনের সাথে যুক্ত। বর্তমানে এ দেশে মোরগ- মুরগী লালন পালন দুই শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। যেমন, ক্ষুদ্র পরিসরে বাড়ীর আঙ্গনায় খোলা যায়গায় চড়ে বেড়ানো মোরগ-মুরগী এবং ব্যবসায়িক ভিত্তিতে পোলট্রি খামারে লালন পালন করা মোরগ-মুরগী। সনাতন পদ্ধতিতে ক্ষুদ্র পরিবারে সীমিত সংখ্যক মোরগ -মুরগী লালন পালন করা প্রায় প্রতিটি পরিবারের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এ সব মোরগ -মুরগীর জন্য তেমন কোন তৈরি খাবারেরও প্রয়োজন হয় না। তবে এ সব মোরগ- মুরগী লালন করে পরিবারের ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণ করে বাজারে বিক্রি করে কিছু বাড়তি আয়েরও সুযোগ হয়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে পরিবারের মহিলারাই এ সব মোরগ- মুরগী লালন পালনের সাথে যুক্ত থাকেন। ব্যবসায়িক ভিত্তিতে লালন পালন করা মো...
চতুষ্পদ প্রাণীর অর্থনীতি
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

চতুষ্পদ প্রাণীর অর্থনীতি

ফরিদা আখতার || Sunday 28 February 2016 আমরা জানি না, অর্থনীতির আসলে কয়টি পা রয়েছে। তবে সবকিছুর পেছনে দুই পায়ের মানুষ নামক জীবের জন্যই অর্থনীতির সবকিছু আয়-ব্যয় করা হয় এবং তাদের ‘উন্নয়ন’ করাই দেশের লক্ষ্যে পরিণত হয়। এজন্য এক বিরাট সংখ্যক দুই পা-বিশিষ্ট মানুষ নামক প্রাণী হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খাটে, অন্যদিকে মানুষ নামক ক্ষুদ্র বিশিষ্ট অংশ দেশের অর্থনীতির মূল মাখনটি খেতে পারে। এ পরিস্থিতির ব্যাখ্যা অর্থনীতির ভাষায় ধনী-গরিব ব্যবধানের চিত্র হিসেবে দেখানো হয়। বিশ্বের অন্য সব দেশের মতো এই অন্যায় -- মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার বিভাজন--  বাংলাদেশেও রয়েছে। উন্নয়নের অনেক অগ্রগতি হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু অর্থনৈতিক অবস্থায় নিচের দিকে যারা আছেন, অর্থাৎ গরিবদের আয় ১ দশমিক ২ থেকে কমে শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ হয়েছে ২০১০ সালে। এর তুলনায় উপরের দিকে থাকা ধনীদের আয় বেড়েছে ৫ থেকে ১৮ দশমিক ৩ শতাংশ।...