Tag: গোল্ডেন রাইস

জিএমও ফসলের প্রবর্তন: বিটিবেগুন ও গোল্ডেন রাইস
(জিএমও) গোল্ডেন রাইস, বিটি-বেগুন

জিএমও ফসলের প্রবর্তন: বিটিবেগুন ও গোল্ডেন রাইস

উবিনীগ || Sunday 08 November 2015 বাংলাদেশের মতো উর্বর ও প্রাণবৈচিত্র্য সমৃদ্ধ একটি দেশে নির্দয়ভাবে জিএমও ফসল উৎপাদনের জন্যে বিদেশী কোম্পানিগুলো চেষ্টা করে যাচ্ছে কারণ একে একে বিভিন্ন দেশ তাদের মাটি এই জিএমও ফসলের জন্যে ব্যবহার করতে দেবে না। বিশ্ব এখন সে দিকেই যাচ্ছে। বাংলাদেশ যখন দ্রুত কৃষিতে একের পর এক জিএমও ফসলের প্রবর্তনের জন্য তাড়াহুড়ো করছে সে সময় ভারত বলছে তারা এ ব্যাপারে ভেবে চিনতে করবে, কোন তাড়া নেই। তারা বলছে জনগণের মধ্যে জিএমও ফসল নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কাজেই বাণিজ্যিকভাবে চাষের অনুমোদন দেয়ার আগে ৮ থেকে ১০ বছর মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সফলতা যাচাই করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে [The Economic Times, 10 June, 2015]। স্কটল্যান্ড সরকার ইওরোপিয়ান ইউনিয়নের জিএম ভুট্টা ও ছয়টি জিএমও ফসলের অনুমোদনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। স্কটল্যান্ডের ভোক্তারা জানতে চান বিদেশ থেকে আসা...
জিএম ফসলের প্রবর্তন নাকি প্রকৃতি নিয়ে জুয়া খেলা
(জিএমও) গোল্ডেন রাইস, বিটি-বেগুন

জিএম ফসলের প্রবর্তন নাকি প্রকৃতি নিয়ে জুয়া খেলা

ফরিদা আখতার || Friday 14 August 2015 বাংলাদেশ যখন দ্রুত কৃষিতে একের পর এক জিএম ফসলের প্রবর্তনের জন্য তাড়াহুড়ো করছে, সে সময় ভারত বলছে, তারা এ ব্যাপারে ভেবে-চিন্তে এগোবে; কোনো তাড়া নেই। তারা বলছে, জনগণের মধ্যে জিএম ফসল নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কাজেই বাণিজ্যিকভাবে চাষের অনুমোদন দেয়ার আগে আট-দশ বছর মাঠপর্যায়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সফলতা যাচাই করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে [দ্য ইকোনোমিক টাইমস, ১০ জুন ২০১৫]। স্কটল্যান্ড সরকার ইউরোপীয় ইউনিয়নের জিএম ভুট্টা ও ছয়টি জিএম ফসলের অনুমোদনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে এবং পরিষ্কারভাবে বলছে, স্কটল্যান্ডের মানুষের কাছে জিএম খাদ্যের চাহিদা আছে এমন কোনো প্রমাণ নেই, বরং স্কটল্যান্ডের সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশে জিএম ক্ষতিকর প্রভাব ফেলার আশঙ্কা রয়েছে, যা তাদের ১৪ বিলিয়ন পাউন্ড খাদ্য ও পানীয়ের বাজারের ক্ষতিসাধন করবে। স্কটল্যান্ডের ভোক্তারা জানতে চায় বি...
বিকৃত বেগুনের প্রচার
বিটি-বেগুন

বিকৃত বেগুনের প্রচার

ফরিদা আখতার || Thursday 13 September 2012  তরিতরকারীর মধ্যে বাংলাদেশে বেগুন সবারই অত্যন্ত পছন্দের। খুব আনন্দ করেই আমরা এই সব্জি খাই।কিন্তু আতংকের বিষয় এই বেগুনে অন্য প্রজাতির ‘জীন’ ঢাকানো হচ্ছে। বেগুনের স্বাভাবিকত্বের হানি ঘটিয়ে এই বিকৃতির দরকার কি? বলা হচ্ছে, যে বেগুন আমরা এতকাল খেয়ে এসেছি সেই বেগুনে নাকি দোষ আছে। দাবি করা হচ্ছে, ‘ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা ছোট ছোট বেগুন গাছের কচি ডগা ছিদ্র করে ভেতরে প্রবেশ করে এবং খায়। কীড়া কচি ও বাড়ন্ত বেগুন ছিদ্র করে ভিতরের নরম শাঁস খায়’ ইত্যাদি। এই তথ্য কারা প্রচার করছে? করছে ভারত থেকে প্রকাশিত ABSP II এর বিটি বেগুনের ওপর সচিত্র প্রচারপুস্তিকায়।এই প্রচারপুস্তিকা ইংরেজীতে ছিল। বাংলাদেশে নিষ্ঠার সাথে এই প্রচারপুস্তিকাটির বাংলা অনুবাদ বিলি করা হচ্ছে। প্রথম পাতায় বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু তথ্য দিয়ে হুবহু একই ভারতীয় বই প্রচারিত হচ্ছে।তবে ভারত...