পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

প্রাণবৈচিত্র্য সমৃদ্ধ গ্রাম গঠন
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

প্রাণবৈচিত্র্য সমৃদ্ধ গ্রাম গঠন

জাহাংগীর আলম জনি || Wednesday 18 March 2015 বীজ ও প্রাণসম্পদের সমৃদ্বির মাধ্যমে জীবন জীবিকার উন্নতির লক্ষ্যে পরিগঠিত একটি অর্থ ব্যবস্থাপনা প্রাণবৈচিত্র্যের সামাজিক ব্যবস্থাপনা তহবিল” (CBM Fund)। এই তহবিল ব্যবস্থাপনার মূল লক্ষ্য হলো গ্রামীণ বিশেষত গরীব ও প্রান্তিক জণগোষ্ঠির অর্থ প্রাপ্তির ক্ষেত্র সৃষ্টি ও অর্থ ব্যবস্থাপনার ক্ষমতায়ন বিকাশের মধ্য দিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রাণসম্পদের সমৃদ্বি। পাবনা, না্টোর, সিরাজগন্জ, টাংগাইল ও কক্সবাজার এলাকায় নয়াকৃষি কৃষকরা এরই মধ্যে প্রাণবৈচিত্র্যের সামাজিক ব্যবস্থাপনা তহবিল গঠন ও তা ব্যবহারেরর মাধ্যমে প্রাণসম্পদের সমৃদ্বি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে তাদের সৃজন ও সৃষ্টিশীল তৎপরতার উল্লেখযোগ্য নজির হাজির করেছেন। নাটোর জেলার বড়াইগ্রাম উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রাম। নয়াকৃষি চাষাবাদ ব্যবস্থা অনুশীলনের মাধ্যমে বিগত ছয় বছর ধরে এই গ্রামের কৃষকরা প্রাণবৈচিত্র...
প্রাণবৈচিত্র চাই, জিএমও চাই না:` ২০১৫ সালে নারী দিবসের ডাক
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

প্রাণবৈচিত্র চাই, জিএমও চাই না:` ২০১৫ সালে নারী দিবসের ডাক

নারীগ্রন্থ প্রবর্তনা || Saturday 07 March 2015 নারী দিবস ২০১৫: বাংলাদেশ ও ভারতের নারীদের যৌথ আহ্বান আন্তর্জাতিক নারী দিবস, ৮ মার্চ, ২০১৫ উপলক্ষে প্রাণ, পরিবেশ, প্রাণ বৈচিত্র, খাদ্য ও পুষ্টি নিয়ে যে সকল নেতৃস্থানীয় নারী ও সংগঠন বাংলাদেশে ও ভারতে কাজ করছে তাঁরা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিবৃতি দিয়েছেন। এদের মধ্যে রয়েছেন বন্দনা শিবা, ফরিদা আখতার, মীরা শিবা প্রমুখ। যেখানে বিশ্বব্যাপী প্রাণের ওপর দখলদারি চলছে এবং খাদ্য ব্যবস্থা অল্প কিছু কর্পোরেশানের হাতে চলে গিয়েছে সেই ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়ন অবশ্যই প্রাণের সুরক্ষা ও বৈচিত্র নিশ্চিত করার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হয়ে পড়েছে। যে ক্ষমতা ঐতিহ্যগত ভাবে নারীর ছিল তা চলে যাচ্ছে অল্পকিছু বহুজাতিক কম্পানির হাতে। একে অবিলম্বে রুখে দিতে হবে। তাঁরা দক্ষিণ এশিয়ার নারীদের নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার ডাক দিয়েছেন। এই অবস্থায় বিমূর্ত ভাবে নারীর ক্ষমতায়নে...
নিষ্ঠুর রাজনীতি ও বার্ন ইউনিট
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

নিষ্ঠুর রাজনীতি ও বার্ন ইউনিট

ফরিদা আখতার || Tuesday 10 February 2015 ফটোসাংবাদিক নাম দিয়ে অনেকেই বার্ন ইউনিটে ঢুকে যথেচ্ছ রোগীর ছবি তুলছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিট এখন রাজনীতির নিষ্ঠুরতার এক জ্বলন্ত প্রতীক। ৩৫ দিনের ২০ দলীয় জোটের ডাকা লাগাতার অবরোধ ও হরতালের মধ্যে নানা ঘটনার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পেট্রলবোমায় পুড়ে মারা যাওয়া। প্রায় ৭০ জন মারা গেছে দেশের বিভিন্ন স্থানে, এখনও ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছে ৬৩ জন, যাদের অনেকেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক। তারা বাঁচলেও পঙ্গুত্বের শিকার হতে হবে। তাদের মধ্যে আছেন বাস, ট্রাকের ড্রাইভার, হেলপার এবং যাত্রীরা। অর্থাৎ যারা এ অবরোধে সড়ক পরিবহন ব্যবহার করেছেন তারাই আক্রান্ত হয়েছেন। অবরোধের সমর্থক হলেও এভাবে পুড়ে মারা কেউ সমর্থন করতে পারে না। অন্যদিকে সরকার সবকিছু ঠিক আছে প্রমাণ করার জন্য রাতে র্যামব, বিজিবির পাহারা দিয়ে যানবাহন নিয়ে যাওয়ার ঘ...
দেশে এখন টকশো গণতন্ত্র চলছে!
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

দেশে এখন টকশো গণতন্ত্র চলছে!

ফরিদা আখতার || Tuesday 13 January 2015 গত বছর অনুষ্ঠিত নির্বাচন এবং সরকার গঠন সবার জন্য অস্বস্তিকর, খোদ সরকারের মধ্যেও এ বোধ আছে বলে আমার বিশ্বাস। এর আইনি বৈধতা নিয়ে কিছু বলার না থাকলেও গ্রহণযোগ্যতার প্রশ্ন বরাবরই ছিল, এবার আবার মাঠ গরম হয়ে উঠেছে। সারা দেশে অবরোধ চলছে, সঙ্গে চলছে কিছু কিছু জেলায় হরতাল। এবার ৫ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখ ছিল সেই প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের এক বছর পূর্তি। স্বাভাবিকভাবেই যারা নির্বাচনের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল বা জোট তাদের জন্য এ দিনটি ছিল ক্ষোভ প্রকাশের। তারা এক বছর চুপ করে থেকে দেখেছে সরকার কী করে। সরকারের পক্ষ থেকে মন্ত্রী ও নেতারা পুরো পাঁচ বছর পূরণ না করে 'কোনো কথাও বলবে না' এমন কড়া কড়া কথা ক্রমাগতভাবে বলে যাচ্ছে দেখে বোঝা গেল, তারা অগণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ক্ষমতায় জেঁকে বসেছে; আর উঠতে চাইছে না। ৫ জানুয়ারিতে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ঘোষণা দিল গণতন্ত্র...
ডেইজীঃ একজন অকৃত্রিম বন্ধু হারিয়েছি
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

ডেইজীঃ একজন অকৃত্রিম বন্ধু হারিয়েছি

ফরিদা আখতার || Sunday 04 January 2015 হঠাৎ করে কেউ নাই হয়ে যেতে পারে, এই কথা বিশ্বাস করা আমার জন্যে খুব কঠিন। মনে হয় চোখের সামনে থেকে হঠাৎ হারিয়ে গেল। আর কোন্দিন দেখবো না, এটা কি হতে পারে? ডেইজীর মৃত্যু তেমনই এক অনুভুতির সৃষ্টি করেছে আমাদের অনেকের মধ্যে। গত ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ দিবাগত রাতে নিজের বাসায় ডেইজি ইন্তেকাল করেছে (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না লিল্লাএ রাজেউন ...)। বছর শেষ হতে আর মাত্র তিন দিন বাকী ছিল। নতুন বছরে (২০১৫) এসে আমরা তার বাসায় গিয়ে তার আত্মার মাগফেরাতের জন্যে দোয়া করলাম। হাসিনা আফরোজ সিদ্দিক (ডেইজী), যাকে ডেইজী বললেই বোধ হয় বেশী চেনা যাবে। সত্যি যেন একটি ফুলের মতো মানুষ, যার হাসি দেখে, কথা শুনে এবং তার স্পর্শ বুঝিয়ে দেয় - তার মধ্যে কোন খাদ নেই। ডেইজী নারীগ্রন্থ প্রবর্তনার সোমবারে মেয়েদের আড্ডার একেবারে প্রথম থেকেই (১৯৯০ সাল) আসছে। আজ আমি একজন বন্ধু হিশেবে...
বিদায় লতিফা আপা, আমরা শোকাহত
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

বিদায় লতিফা আপা, আমরা শোকাহত

সীমা দাস সীমু || Friday 05 December 2014 প্রফেসর লতিফা আকন্দ আমাদের মাঝে আর নেই। তিনি গত ৪ ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোরে ঢাকা বার্ডেম হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্না....রাজিউন)। তার মৃত্যুতে আমরা গভীর ভাবে শোকাহত। আমরা তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি। ৫ ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০০ টায় ঢাকা বাডেম হাসপাতাল থেকে প্রফেসর লতিফা আকন্দ এর মরদেহ তাঁর নিজ বাসভবনে (৩২ পুরানা পল্টন লাইন, ঢাকা) নেয়া হয়। এবং জুমা নামাজের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদে জানাজার জন্য নেয়ার পরে বনানী গোরস্তানে সমাহিত করা হয়। প্রফেসর লতিফা আকন্দ এর নিজ বাস ভবনে সকাল থেকেই তাঁর আত্মীয়, শুভানুধায়ী, সহকর্মী, বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ, নারী নেত্রী সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তাঁর দীর্ঘ জীবনের সংগ্রাম ও সফলতা এখানে তুলে ধরছি- প্রফেসর লতিফা আকন্দ ১৯২৫ সালের ১ নভেম্...
বিদ্যুৎ গেছে ত্বরিৎ গতিতে, তদন্ত হচ্ছে ‘কেরোসিন’ গতিতে
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

বিদ্যুৎ গেছে ত্বরিৎ গতিতে, তদন্ত হচ্ছে ‘কেরোসিন’ গতিতে

ফরিদা আখতার || Saturday 08 November 2014 সবাই বলে দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা কেউ বঝে যা, তেমনি সুইচ টিপলেই যেহেতু লাইট জ্বলে ওঠে, ফ্যান ঘুরতে শুরু করে, কম্প্যুটারে কাজ করা যায়, লিফটে দশ-বারো তলায় ঝটপট ওঠা যায়, টেলিভিশন চলে এমনকি রাইস কুকারে ভাতও রান্না হয়ে যায়, তখন মোটেও বোঝা যায় না এই বিদ্যুৎ কোথা থেকে আসছে। ভেড়ামারায় সমস্যা হোল নাকি আশুগঞ্জে তাও কেউ জানে না। জানার দরকারও মনে করে না। বিদ্যুতের মর্যাদা কেউ বোঝে না। মাসে মাসে বিদ্যুতের বিল দেয় তাতেই বিদ্যুৎ আসে এই তো কথা। ঢাকা শহরে সাধারণ মানুষ বিদ্যুৎ বলতে শুধু লাইট, ফ্যান ও টেলিভিশনই বোঝে, এইটুকু তারা সবসময় পায় না, কারণ লোড শেডিং হলে গরিব, নিম্ন বিত্ত ও মধ্যবিত্তদের এলাকাতেই হয়। ধনীরা মোটেও তের পান না, কারণ বিদ্যুৎ তাদের এলাকায় কম যায়, আর গেলেও মুহুর্তে বিকল্প ব্যবস্থা হয়ে যায়। যারা কারাকানায় কাজ করে তাদের জন্য...
কনের বয়সে ‘মাইনাস টু’: বাল্য বিয়ে নিরোধ নয়, জায়েজ হবে
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

কনের বয়সে ‘মাইনাস টু’: বাল্য বিয়ে নিরোধ নয়, জায়েজ হবে

ফরিদা আখতার || Saturday 11 October 2014 বাল্য বিবাহ নিয়ে সরকার একটি সমাধান দিতে গিয়ে প্রচলিত আইনে ১৮ বছর থেকে কমিয়ে ষোল বছর করার সিদ্ধান্ত প্রায় হয়ে গেছে। সম্প্রতি জাতি সংঘের ইউনিসেফের একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে বাংলাদেশে ৬৬% মেয়ের বিয়ে ১৮ বছরে আগে হয়ে যায়, আর ২০ থেকে ২৪ বছরের মেয়েদের মধ্যে তিন ভাগের এক ভাগ ১৫ বছরের আগে বিয়ে হয়ে যায়।http://www.unicef.org/bangladesh/children_4866.htm এ বছর ২২ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রায় ৬০ জন প্রতিনিধি নিয়ে লন্ডনে Girl Summit, 2014 – এ অংশগ্রহণ করে এসেছেন, যেখানে বাল্য বিবাহ বন্ধ করা অন্যতম প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল। সেখান থেকে ফিরে বাল্য বিবাহ রোধের কথা বলে বিয়ের বয়সে মাইনাস টু? তাহলে নিরোধ করা হোল নাকি জায়েজ হোল? সরকারের যুক্তি কি জানি না, তবে মনে হচ্ছে বিভিন্ন গবেষণায় যেহেতু দেখা যাচ্ছে প্রায় ৬৬% মেয়ের বিয়ে ১৮ ব...
বাংলাদেশের অবহেলিত ফল খাদ্যপ্রাণ ও খনিজ লবনের অমূল্য ভান্ডার
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

বাংলাদেশের অবহেলিত ফল খাদ্যপ্রাণ ও খনিজ লবনের অমূল্য ভান্ডার

ড. এম.এ সোবহান || Monday 15 September 2014 বাংলাদেশ প্রকৃতির লীলাভূমি। বার মাসে ছয় ঋতু। ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে গাছ পালা তরু লতা ফুলে ফলে নতুন সাজে সজ্জিত হয়। শাক সবজি, ফলমূল, আবাদি ও অনাবাদি পরিবেশে বেড়ে উঠে। পরিবেশের সাথে তাল মিলিয়ে কৃষকরাও নানান জাতের ফসলের আবাদ করেন। পরিবেশে প্রকৃতির এ সজিবতায় শুধু ফসল চক্রই নয় পশু পাখি, জীব অনুজীব এমন কি জড় প্রকৃতিও যেন নতুন সাজ ফিরে পায়। একে অন্যকে আলিঙ্গন করে। আপন করে নেয়। আদিম মানুষ বন্য পরিবেশ থেকে যখন স্থায়ী বসতি গড়ে তোলে তখন তাদের প্রথম পছন্দ ছিল ফল। ফল মানব জাতির জন্য প্রকৃতির অমূল্য উপহার। গ্রাম বাংলায় প্রচলিত আছে“জৈষ্ঠ মাস মধু মাস”। অর্থাৎ গ্রীষ্ম কাল ফলের মৌসুম। সত্য কথা, বাংলাদেশে যে সব আবাদি ফল পাওয়া যায় তার প্রায় ৬০% বৈশাখ, জৈষ্ঠ, আষাঢ় ও শ্রাবণ মাসেই পাওয়া যায়। এ সময় আম, কাঁঠাল, জাম, লিচু, তরমুজ, বাঙ্গি সহ ...
চৈত্রসংক্রান্তি ও চৌদ্দ রকমের শাকের আনন্দ
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

চৈত্রসংক্রান্তি ও চৌদ্দ রকমের শাকের আনন্দ

ফরিদা আখতার || Wednesday 16 April 2014 বাংলা সনের বছর শেষ হয় চৈত্র মাসে, তারপরেই আসে বৈশাখ। নতুন বছরের শুরু। শহরের মানুষ ইংরেজি নববর্ষের অনুকরণে বাঙালি কায়দায় নতুন বছর বরণ করে নেয়। সেটা হয় উৎসবমুখর। আজকাল গ্রামেও সাদা শাড়িতে লাল পাড় ও পুরুষদের সাদা-লাল কাপড় পরে বর্ষ বরণ করার রীতি শুরু হয়েছে। আগে পোষাকের বিষয়টা এতো চোখে পড়েনি। গান, নাচ ও মেলায় যাওয়া, বাড়িতে বিশেষ রান্না - সব মিলে অর্থনীতি-সংস্কৃতির মধ্যে একটা মিলমিশ হয়ে গেছে। ব্যাবসায়িরা হালখাতা নিয়ে ব্যস্ত, সঙ্গে চলে মিষ্টি খাওয়ার ধুম। তবে বাংলায় নববর্ষ বা নতুন বছর আসল ব্যাপার নয়, এটা শুধু ক্যালেন্ডার পরিবর্তনের বিষয়ও নয়। আসল বিষয় সংক্রান্তি। বাংলার গ্রামের সাধারণ মানুষ সময়কে মাস দিয়ে চেনে। বাংলা মাস হিশেবে চৈত্র, বা বৈশাখ এবং অন্যান্য বাংলা মাসের নাম না নিলে নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে কথা বলা যায় না। প্রতি...