পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

শিরা মিষ্টিকুমড়া
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

শিরা মিষ্টিকুমড়া

আজমিরা খাতুন || Tuesday 28 July 2020 জাতের নাম শিরা মিষ্টিকুমড়া। এই জাতের মিষ্টি কুমড়ার শরীরের উপর দিয়ে শির শির ভাগ আছে। প্রতিটি কুমড়ার শরীরে ৮ টি করে শির বা ভাগ আছে। এজন্যই এই মিষ্টি কুমড়ার নাম শিরা মিষ্টি কুমড়া। এই অঞ্চলের অনেক কৃষক এই মিষ্টি কুমড়া চাষ করে। এই জাতের মিষ্টি কুমড়া বেশি দিন ঘরে রাখা যায়। লাগানোর সময় কালশিরা মিষ্টি কুমড়া বছরে দুইবার লাগানো যায়। প্রথমে ফাল্গুন মাসে লাগানো হয়। ফল ধরা শুরু হয় বৈশাখ মাসে। জৈষ্ঠ ও আষাঢ় মাসে বীজ সংগ্রহ করা হয়। আবার সেই বীজ ভাদ্র মাসে লাগানো হয়। কার্তিক, অগ্রাহায়ন মাসে ফল ধরা শুরু হয়। পৌষ, মাঘ মাসে বীজ সংগ্রহ করা হয়। তবে দুটি মৌসুমেই এই মিষ্টি কুমড়া জাতটি খুব ভাল ফল আসে। ফলনশিরা জাতের মিষ্টি কুমড়া প্রতিটি গাছে ১৫-২০ টি ফল ধরে। আবহাওয়ার সাথে খাপ খেয়ে গাছ টিকে থাকে। বেশি খরায় ভালো হয়। বর্ষাতেও ভাল হয়। তবে বৃষ্...
২২ মে, বিশ্ব প্রাণবৈচিত্র্য দিবস, ২০১৭
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

২২ মে, বিশ্ব প্রাণবৈচিত্র্য দিবস, ২০১৭

নয়াকৃষি আন্দোলন || Tuesday 16 May 2017 ‘প্রাণবৈচিত্র্য ও টেকসই পর্যটন’ প্রাণবৈচিত্র্য ইংরেজীতে বায়োডাইভারসিটি (biodiversity) এখন একটি পরিচিত ও সংগ্রামী শব্দ। বিশ্ব পরিবেশ সম্মেলন (১৯৯২) এর সময় পরিবেশ বিপর্যয়ের নানা দিক তুলে ধরতে গিয়ে এই শব্দটির প্রচলন হয়, এটা আদি কোন ইংরেজি শব্দ নয়। বায়ো (প্রাণ) এবং ডাইভারসিটি (বৈচিত্র্য) এক করে এই শব্দটি তৈরি হয়েছে পরিবেশ কর্মীদের দ্বারা। এরপর প্রাণ ও প্রকৃতির বৈচিত্র্য রক্ষার বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির জন্যে International Day for Biological Diversity জাতিসংঘ ঘোষণা দিয়েছিল। প্রথমে শীতকালে দিবসটি থাকলেও ২০০০ সালে সিদ্ধান্ত হয় গ্রাষ্মকালে, ২২ মে তারিখে হবে। প্রতিবছর একটি প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়। এবার প্রতিপাদ্য ঠিক হয়েছে ‘প্রাণবৈচিত্র্য ও টেকসই পর্যটন’। উন্নয়নের সাথে মানুষের জীবন যাত্রা বদলেছে, খাদ্য, বাসস্থান, বস্ত্র সব কিছুই বদলেছে।...
মনসান্তো ট্রাইবুনাল: গণআদালতে প্রাণ ও প্রকৃতি হত্যাকারীর বিচার
নয়াকৃষি প্রাণসম্পদ ব্যবস্থাপনা, পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

মনসান্তো ট্রাইবুনাল: গণআদালতে প্রাণ ও প্রকৃতি হত্যাকারীর বিচার

নয়াকৃষি আন্দোলন || Monday 24 April 2017 বহুজাতিক কম্পানির প্রাণ বিনাশী ভূমিকা একালে মানুষসহ সকল প্রাণের চরম হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে গুটিকয়েক বহুজাতিক কর্পোরেশান। তাদের বিষ, রাসায়নিক দ্রব্য ও নানান ক্ষতিকর পণ্য উৎপাদন ও ব্যবহার প্রকৃতি ও পরিবেশ ধ্বংস করছে। প্রকৃতি ও পরিবেশ তারা বিষাক্ত করে তুলছে। প্রাণ আজ সর্বত্রই বিপন্ন। আগে তাদের প্রধান ব্যবসা ছিল ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ এবং বিশেষ ভাবে কীটনাশক বা বিষ বেচা। এখন তারা বীজের ব্যবসা ও কৃষিতে ঢুকেছে। সারা দুনিয়ার খাদ্য ব্যবস্থা তারা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেবার জন্য উন্মাদ হয়ে উঠেছে। মানুষ না খেয়ে বাঁচতে পারবে না। খাদ্য ব্যবস্থা – অর্থাৎ উৎপাদন থেকে শুরু করে বিপণণ ও ভোগের প্রতিটি চক্রের ওপর তারা তাদের একচেটিয়া কায়েম করতে চাইছে। তাদের বিপণন ব্যবস্থা আগ্রাসী। শক্তিশালী রাষ্ট্র – বিশেষত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন নিয়ে দুর্বল দ...
কুড়িয়ে পাওয়া খাবার খেয়ে জীবনের পরিবর্তন (৩)
কুড়িয়ে পাওয়া খাদ্য, পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

কুড়িয়ে পাওয়া খাবার খেয়ে জীবনের পরিবর্তন (৩)

রোকেয়া বেগম || Monday 12 December 2016 নাম: রং বাহার বয়স ৫৬ বছর গ্রাম: গোয়ারিয়া স্বামী; মৃত আনোয়ার হোসেন তিন ডিসিমল জায়গার উপরে বাপের বাড়ি সেখানে ভাইয়েরা একটি ঘর উঠানোর জায়গা দিয়েছে। চার চালা একটি পুরানো ঘর আছে। পরিবারের সদস্য সংখ্যা আগে ছিল ৪ জন। এখন নিজে একা থাকেন। মা মারা গেছে। মেয়ে বিয়ে হয়ে শশুর বাড়ি চলে গেছে। নাতী আমার কাছে থেকে লেখা পড়া করতো সে এখন থাকেনা। রং বাহার বলেন, আমি বাপের বাড়িতে থাকি। ভাইরা আলাদা থাকে আমি আলাদা থাকি। আগে মানুষ বেশি ছিল চাল বেশি লাগতো। এখন একদিনের জন্য আমার আধা কেজি চালের ভাত লাগে। আগে সকালে উঠে চাল পানি খেয়ে চকে (জমিতে) শাক তুলতে যেতাম। এই মৌসুমে শাক কম একটু বৃষ্টি হলে অনেক শাক হবে। ঘরে মিষ্টি আলু আছে ঐ আলু বোনলে শাক হবে কার্তিক মাসে সেই শাক খাব। সকালের খাবার আজ সকালে মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, সেঞ্চি শাক, পুইশাক পাতা...
আমাদের কুড়িয়ে পাওয়া শাক
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

আমাদের কুড়িয়ে পাওয়া শাক

উবিনীগ || Sunday 11 December 2016 ‘আমাদের কুড়িয়ে পাওয়া শাক’ গবেষণা গ্রন্থটি দ্বিতীয় সংস্করণ বের করতে পেরে আমরা খুশি। প্রথম সংস্করণ ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। তবে দ্বিতীয় সংস্করণে আমরা কিছুটা পরিবর্তন করেছি। আশা করি পাঠকরা এই গ্রন্থ ব্যবহার করে প্রাণবৈচিত্র্য রক্ষার সাথে আমাদের খাদ্যের যোগানোর সম্পর্কটি উপলব্ধি করতে পারবেন। দক্ষিণ এশিয়ায় মানুষের জীবনধারণ প্রাণবৈচিত্র্যের ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের মতো দেশেও খাদ্য নিরাপত্তার প্রশ্নটি শুধুমাত্র আবাদী ফসলের ওপরই নির্ভরশীল নয়। আমাদের চারিদিকে অনেক কিছু গড়ে ওঠে যা আবাদ করা হয় না কিন্তু খাওয়া হয়। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ধরণের খাদ্যাভ্যাস আছে। এ খাদ্যকে আমরা কুড়িয়ে পাওয়া খাদ্য বলে আখ্যায়িত করেছি। কারণ যা আবাদ হয় তার আহরণ এবং অনাবাদি ফসলের আহরণের মধ্যে পার্থক্য আছে। কুড়িয়ে পাওয়া খাদ্য বলতে আপনাতে এসে ...
সর্বনাশী কর্পোরেট কৃষি নয়, চাই পরিবেশসম্মত কৃষি
কৃষক ও কৃষি, পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

সর্বনাশী কর্পোরেট কৃষি নয়, চাই পরিবেশসম্মত কৃষি

ফরিদা আখতার || Monday 22 August 2016 দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি্র কারনে জনগণের দৈনন্দিন জীবন জীবিকার সংগ্রাম কঠিন হয়ে পড়েছে। বিরোধী রাজনৈতিক দলের ন্যায়সঙ্গত  দাবী-দাওয়া উপেক্ষার ফলে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, হরতাল, অবরোধ ইত্যাদি ম্রহনত মানুষের জীবনকেও অতীষ্ঠ করে তোলে। যে কোন রাজনোইতিক কিম্বা সামাজিক অস্থিতিশীলতা দেশের অর্থনীতিকে পিছিয়ে দেয়ার জন্য এবং বিশেষ করে কৃষকের ফসল বাজারে আসার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টির জন্য যথেষ্ট। আর সময়মতো ফসল বাজারজাত করতে না পারলে কৃষকের ক্ষতি হয় এ কথা সর্বজনবিদিত। ফসল বাজারজাত করতে না পারা শুধু রাজনৈতিক খারাপ পরিস্থিতিতেই হয় না, অন্যান্য স্বাভাবিক সময়েও একই ঘটনা ঘটে। ঢাকায় যে সবজি ২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় তা গ্রামে বিক্রি হয় মাত্র ২ টাকায় বা ৫ টাকায়। আলু, পেঁয়াজ, টমেটো, পাট, ধানসহ বিভিন্ন ফসলে এই অবস্থা দেখা যায়। দুঃখজনক হচ্ছে কৃষি মন্ত্রণালয...
দেশের ঈদ, বাজার বিদেশী
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

দেশের ঈদ, বাজার বিদেশী

ফরিদা আখতার || Monday 04 July 2016 ঈদের বাজার এখন রমরমা। রমজান মাসের রোজার শেষে ঈদ আসবে— তারই প্রস্তুতি চলে সারা মাস ধরে। মাসজুড়ে কাপড় এবং সঙ্গে অন্য সামগ্রীর কেনাকাটাতেই আনন্দ। এ কেনাকাটায় অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়, আর এখন তো যানজট বাড়তি ভোগান্তির সৃষ্টি করে। তবুও কারো কেনাকাটা থেমে থেকেছে বলে শুনিনি। সেটা গুলিস্তান বা ফার্মগেটের ফুটপাতের বাজার হোক বা বড় বড় শপিং মলের বাজার হোক। এবার রমজান মাস মোটামুটিভাবে গরমে কেটেছে। তাই শপিং মলে ভিড় একটু বেশি, কারণ সেখানে এসি চলে। দাম বেশি হলেও আরামে কাপড় কেনা যায়। এখন আষাঢ় মাস চলছে, কিন্তু বৃষ্টির চেহারা তেমন দেখা যাচ্ছে না। ওদিকে নীল শাড়ি ও পাঞ্জাবি পরে বর্ষার গানও গাওয়া হয়ে যাচ্ছে। ফুল ফুটুক বা না ফুটুক বসন্ত ঠিকই আসবে, এখন দেখছি বৃষ্টি হোক বা না হোক, নীল শাড়ি তবুও পরতে হবে। এ বর্ণনা ক্রেতার কথা বোঝানোর জন্য দিলাম। কিন্তু বিক্...
কৃষকের বৈচিত্র্যপুর্ণ ফসল পরিকল্পনা
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

কৃষকের বৈচিত্র্যপুর্ণ ফসল পরিকল্পনা

ফরিদা আখতার || Sunday 19 June 2016 নয়াকৃষি আন্দোলনের কৃষকরা অধিকাংশই ক্ষুদ্র কৃষক। তাদের জমির পরিমান ১ একরের বেশী নয়, সারা বাংলাদেশেই এই ক্ষুদ্র কৃষকরাই কৃষিতে মূল ভুমিকা রাখছেন। তাদের ফসল পরিকল্পনায় নিজের পরিবারের খাদ্যের যোগান দেয়াই প্রধান উপলক্ষ, বাজারের জন্যও তাদের উৎপাদন করতে হয়। কিন্তু বাজার তাদের উৎপাদনের ধরণ পালটে দেয়। বাজারের চাহিদা অনুযায়ি উৎপাদন করতে গিয়ে কৃষকের ফসলের বৈচিত্র্য কমে যায়, আর নিজেরা খাওয়ার জন্যে আবাদি জমির কম অংশ ব্যবহার করেও বাড়ীর ফসলের বৈচিত্র্য দেখে অবাক হতে হয়। ঈশ্বরদীতে নয়াকৃষি বিদ্যাঘর আরশিনগরে জৈষ্ঠ্য মাসের ৩০ তারিখ থেকে আষাঢ়ের ১ তারিখ (১৩ থেকে ১৫ জুন, ২০১৬) পাঁচটি এলাকার কৃষকের সাথে ফসল পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই সভায় অনেক গুরুত্বপুর্ণ তথ্য কৃষকরা দিয়েছেন। নাটোরের বড়াই গ্রাম উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের কৃষক শূক চাঁদ আলীর জ...
মোরগ- মুরগীও পরিবারের সদস্য
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

মোরগ- মুরগীও পরিবারের সদস্য

ড. এম. এ. সোবহান || Wednesday 11 May 2016 স্মরণনাতীত কাল থেকে গ্রাম বাংলায় ঘরের পিছনে মোরগ- মুরগী লালন পালন চলে আসছে। এখনও প্রায় ৭০% পরিবার মোরগ- মুরগী লালন পালনের সাথে যুক্ত। বর্তমানে এ দেশে মোরগ- মুরগী লালন পালন দুই শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। যেমন, ক্ষুদ্র পরিসরে বাড়ীর আঙ্গনায় খোলা যায়গায় চড়ে বেড়ানো মোরগ-মুরগী এবং ব্যবসায়িক ভিত্তিতে পোলট্রি খামারে লালন পালন করা মোরগ-মুরগী। সনাতন পদ্ধতিতে ক্ষুদ্র পরিবারে সীমিত সংখ্যক মোরগ -মুরগী লালন পালন করা প্রায় প্রতিটি পরিবারের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এ সব মোরগ -মুরগীর জন্য তেমন কোন তৈরি খাবারেরও প্রয়োজন হয় না। তবে এ সব মোরগ- মুরগী লালন করে পরিবারের ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণ করে বাজারে বিক্রি করে কিছু বাড়তি আয়েরও সুযোগ হয়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে পরিবারের মহিলারাই এ সব মোরগ- মুরগী লালন পালনের সাথে যুক্ত থাকেন। ব্যবসায়িক ভিত্তিতে লালন পালন করা মো...
মাটিতে রাসায়নিক সার প্রয়োগের পরিনাম
পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র

মাটিতে রাসায়নিক সার প্রয়োগের পরিনাম

ড. এম. এ সোবহান || Wednesday 13 April 2016 ফসল উৎপাদনের জন্য কম পক্ষে ২১ টি মৌলিক উপাদান প্রয়োজন। এর মধ্যে তিনটি ম্যাক্রনিউট্রিয়ন্ট যেমন কার্বন, হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন বাতাস ও পানি থেকে পাওয়া যায়। তিনটি প্রাইমারী ম্যাক্রনিউট্রিয়ন্ট যেমন নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং পটাশিয়াম মাটি থেকে পাওয়া যায়। তিনটি সেকেন্ডারি ম্যাক্রনিউট্রিয়ন্ট যেমন সালফার, ক্যালশিায়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম মাটি থেকে পাওয়া যায়। এ ছাড়া আরো আছে ১২ টি মাইক্রোনিউট্রিয়ন্ট যেমন আয়রন, মলিবডেনাম, বোরোন, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, সোডিয়াম, জিঙ্ক, নিকেল, ক্লোরিন, কোবাল্ট, এ্যালমুনিয়াম এবং সিলিকন যা মাটিতে থাকা প্রয়োজন। আধুনিক কৃষি প্রবর্তনের পর থেকে মাটিতে মৌলিক উপাদানের ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। যেমন ১৯৫১ সালে এ দেশের মাটিতে নাইট্রোজেনের ঘাটতি দেখা দেয়। ১৯৫৭ সাল থেকে ঘাটতির তালিকায় নাইট্রোজেনের সাথে ফসফরাস যুক্ত হয়।...